সোমবার, ৪ ডিসেম্বর ২০২৩

সিলেটে নিত্যপন্য ও সবজির বাজারে আগুন ক্রেতাদের দীর্ঘনিঃশ্বাস,

সিলেট বিভাগীয় প্রতিনিধি

 

 

সিলেটে নিত্যপন্য ও সবজির বাজারে আগুন, পর্যাপ্ত সরবরাহ তাকার পর ও পাল্লা দিয়ে বেড়েই চলেছে সব ধরনের সবজির দাম, একই সাথে বৃদ্ধি পেয়েছে পেঁয়াজ রসুন কাঁচা মরিচ সহ প্রয়োজনীয় পণ্যসামগ্রী দামও নাগালের বাইরে। মাত্র কয়েকদিনের ব্যবধানে আবারো অস্বাভাবিকভাবে পেঁয়াজ ও কাঁচা মরিচের দাম বেড়েছে সবজি সহ নিত্যপূর্ণর মূল্য বৃদ্ধিতে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন সাধারণ মানুষ। আজ বুধবার সিলেট শহরের কাঁচাবাজ ার গুলোতে ঘুরে দেখা যায় প্রতি কেজি বরবটি টমেটো বিক্রি করা হয় ১০০ টাকা থেকে ১২০ টাকা, গাজর ১৩০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে, বেগুন ৮০ টাকা লাউ প্রতিটি ৭০ টাকা থেকে ৮০ টাকা আর কাঁকরোল ৭০ থেকে ৮০ টাকা বিক্রি করা হচ্ছে। শীতকালীন সবজি মূল্য প্রতি কেজি ৫০ থেকে ৬০ টাকায় বিক্রি করছেন ব্যবসায়ীরা, অন্যদিকে আলু বাঁধাকপি কচুর লতা পেঁপে এবং নিত্যপূর্ণ নাগালের বাইরে দাম। এখন আবার কাঁচা মরিচের দাম বেড়েছে কিছুদিন কাঁচা মরিচে দাম সহনীয় পর্যায়ে থাকলেও এখন অসহনীয় হয়ে পড়েছে। ১০০ টাকার কাঁচামরিচ এখন এক লাফে ৩০০ টাকা গিয়ে দাম উঠেছে, কাঁচা মরিচের এমন দাম বৃদ্ধিতে অনেক বক্তা অসহায় অবস্থা পড়েছেন, শাকসবজির দাম ও যেমন ইচ্ছা তেমন ভাবে বিক্রি করছে বিক্রেতারা। সরকারের বেধেঁ দেওয়া দাম কেউ মানছে না তাদেরকে প্রশ্ন করা হলে তাহারা বিভিন্ন অজুহাতের কথা বলে। কয়েকদিন আগে পেঁয়াজের দাম ৫০ থেকে ৬০ টাকা ছিল এখন আবার ৭০ থেকে ৮০ টাকা বিক্রি হচ্ছে কিন্তু এখন পেঁয়াজের ঘাটতি নেই আমদানি বেড়েছে ভারতীয় প্রতি কেজি ৭৫ টাকা আর বেশি পেঁয়াজ ৮০ টাকা করে বিক্রি করা হচ্ছে। এবং আমদানির ঘোষণার পরও ডিমের দাম কমেনি এখনো প্রতিখালী ডিম বিক্রি হচ্ছে ৫৫ থেকে ৬০ টাকা, এছাড়া রসুন মরিচ হল দুনিয়া জিরা আদা প্রাচীর সকল জাতের গরম মসলা দাম ও পাল্লা দিয়ে বেড়েছে বেশি চিনি আকাশ বলে ভারত থেকে চূড়ায় পথে আসা চিনি এখন দোকানে দোকানে দেখা যায়। শিশু খাদ্য দামো বেড়েছে একবার দাম বৃদ্ধি করে বিভাজন আক্রান্ত হচ্ছে প্রতি সপ্তাহে নেত্রকোনা দাম বৃদ্ধি করেছেন বক্তাদের অভিযোগ নিয়মিত কঠোরভাবে বাজার মনিটরিং না করায় এমন অবস্থা তৈরি হয়েছে। বাজারগুলোতে অনেক ক্রেতাদের সাথে আলাপ করলে জানা যায় বাজারে কোন পণ্য দাম বাড়লে মুক্তাদের অশনিও কষ্টের মুখোমুখি হতে হয় আর সবজির দাম বাড়লে তো কোথায় নেই এখন সবজি কেনা ও খাওয়া দুটি কমাতে বাধ্য হয়েছেন, কারণ হিসেবে তারা বলেন অস্বাভাবিক মূল্য বৃদ্ধি ফলে সবজি কিনলেই পকেট ফাঁকা হয়, এবং আর অন্য পণ্য কিনবেন কেমন করে, কোনরকম খেয়ে নাকের জীবন রক্ষা নামমাত্র সবজি কেনার পাশাপাশি একেবারে কম কিনছেন নৃত্য পূন্য। বুদ্ধ পণ্য এখন আর সাধারণ মানুষের ক্রয় ক্ষমতার মধ্যে নেই। মাছ মাংস একদিকে দুই দিন না খেলেও চলে কিন্তু সবজি তো আমরা কি না খেয়ে বাঁচবো, রিক্সা চালক ফুল মিয়াকে জিজ্ঞেস করা হলে ৭০০১ সময় ছিল গরিবের খাবার এখন তা বিলাসিতা রূপ নিয়েছে সপ্তাহের সব দিনেই আমাদের ডাল ভাত আর শুটকি ভর্তা খেয়ে চলতে হচ্ছে এখন তো আবার ডালের দাম বেশি আমাদের এখন আমাদের বেঁচে থাকা খুব কষ্টকর হয়ে পড়েছে। এখন শুধু শীতের সবজির অপেক্ষায় পুরোপুরি না আসার আগ পর্যন্ত সবজির দাম কমার কোন সম্ভাবনা নেই।

থেকে আরও পড়ুন

থেকে আরও পড়ুন