মোঃ তপু শেখ গোপালগঞ্জ প্রতিনিধি
আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ২১৬, গোপালগঞ্জ-২ আসনের বাব বার নির্বাচিত, গোপালগঞ্জের রূপকার জননেতা শেখ ফজলুল করিম (এম,পি) জেলার সদর উপজেলার ১ নং জালালাবাদ ইউনিয়নের বড়ফা এজিএম স্কুল এন্ড কলেজ মাঠ প্রাঙ্গনে ৭ই জানুয়ারি জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে ২১/১২/২০২৩ বৃহস্পতিবার বিকাল ৩ টায় বাংলাদেশ কেন্দ্রীয় আওয়ামী যুবলীগের যুগ্ন- সাধারণ সম্পাদক শেখ ফজলে নাঈমকে সঙ্গে নিয়ে নির্বাচনী জনসভা করেন।
গোপালগঞ্জ সদর ০১ নং জালালাবাদ ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি এম. সুপারুল আলম টিকে এর সভাপতিত্বে নির্বাচনী জনসভায় বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ কেন্দ্রীয় যুবলীগের যুগ্ন-সাধারন সম্পাদক শেখ ফজলে নাঈম, গোপালগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মাহাবুব আলী খান, সহ-সভাপতি এ্যা. আতিয়ার রহমান, বীর মুক্তিযোদ্ধা লুৎফর রহমান বাচ্চু, বিপ্লবী সাধারণ সম্পাদক জি,এম সাহাবুদ্দিন আজম, উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি কাজী লেয়াকত আলী (লেকু), সাধারণ সম্পাদক আবু সিদ্দিক সিকদার, পৌর আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক মো. আলিমুজ্জামান বিটু, গোপালগঞ্জ জেলা যুবলীগের সাধারন সম্পাদক এম,বি সাইফ বি, উপজেলা যুবলীগের সভাপতি জাহেদ মাহামুদ বাপ্পি প্রমুখ।
নির্বাচনী জনসভায় উপস্থিত ছিলেন। ইউসুফ আলী খান, মৃণাল কান্তি রায় চৌধুরি পপা, যুগ্ন সাধারন সম্পাদক মুশফিকুর রহমান লিটন, শেখ মো. রফিকুল ইসলাম মিটু, এসএম নজরুল, শিমুল চৌধুরী, গোপালগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক সাজ্জাদ খান, কাবুল শেখ, পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি গোলাম কবির, সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক মাহামুদ রাসেল, গোপালগঞ্জ সদর উপজেলার চেয়ারম্যান গণ, শেখ আজিজুর রহমান, মাসুদ রানা , গোপালগ জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি নিউটন মোল্লা ও গোপালগঞ্জ জেলার আওয়ামী লীগের সকল অঙ্গ সংগঠনের নেতৃবৃন্দ সহ হাজার হাজার সাধারন জনগণ।
গোপালগঞ্জ-২ আসনের বারবার নির্বাচিত এমপি গোপালগঞ্জের রূপকার সাধারন জনগণকে বাংলাদেশের ইতিহাস আবারো স্বরন করিয়ে দেন। তিনি বলেন বঙ্গবন্ধুর জন্ম না হলে বাংলাদেশের জন্ম হতো না , আমরা স্বাধীন দেশের নাগরিক হতে পারতাম না। তিনি আরো বলেন, মানুষ মেরে গাড়ি পুড়িয়ে, পুলিশ হত্যা করে যারা রাজনীতি করে তাদের মুখে গণতন্ত্রের কথা শোভা পায় না। বিএনপি একটি সন্ত্রাসী দল, জিয়াউর রহমান বঙ্গবন্ধু হত্যার সাথে সরাসরি জড়িত ছিল। সে বেঁচে থাকলে তারও ফাঁসী হতো। আমাদেরকে মেরে ক্ষমতায় আসতে পারবে না। সাধারন মানুষ আজ বুঝে গেছে ওদের সম্পর্কে। আজ বাংলাদেশের জনগণ ওদেরকে ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করেছে। সাধারন মানুষ উন্নয়নে বিশ্বাস করে। তারা আবারো আওয়ামী সরকারকে বিপুল ভোটে নির্বাচিত করে ক্ষমতায় আনবে এবং উন্নয়নের ধারা অব্যাহত থাকবে।