ঢাকা সোমবার, ০২ অক্টোবর ২০২৩
১৭ আশ্বিন ১৪৩০ বাংলা
শিরোনাম:
মধুপুরে চলাচলের রাস্তা বন্ধ করে দেওয়ায়, অবরুদ্ধ ৬০টি পরিবার, গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছে টুঙ্গিপাড়া প্রেসক্লাব, সিনিয়র সাংবাদিক আসিফ কাজল ভাইয়ের জন্মদিন, যে মাটিতে জীবনের শৈশব থেকে কৈশর কেটেছে, সে মাটির গন্ধ কখনো ভোলা যায় না, শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন অ্যাডভোকেট জানে আলম মিনা, চিন দেশে উইঘর মুসলিমদের নির্যাতন ও হত্যার প্রতিবাদে পঞ্চগড় সচেতন নাগরিকরা সংগঠনের ব্যানারে বিক্ষোভ সমাবেশ মানব বন্ধন অনুষ্টিত, ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হয়ে শিশুর মৃত্যু, জুড়ী থানায় ওপেন হাউজ ডে অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে  বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে নবনিযুক্ত ডিএমপি কমিশনারের শ্রদ্ধা, ঘাটাইল উপজেলায় আন্তর্জাতিক প্রবীণ দিবস উদযাপন,

বাংলাদেশের ২২তম মহামান্য রাষ্ট্রপতি হিসেবে শপথ গ্রহণ করেন,

বিশেষ প্রতিনিধি
  • আপডেট সময় : ০৪:৩৫:০০ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৩ ৬৫ বার পড়া হয়েছে

বিশেষ প্রতিনিধি, 

বাংলাদেশের ২২তম মহামান্য রাষ্ট্রপতি হিসেবে শপথ গ্রহণ করায় আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন,
বীর মুক্তিযোদ্ধা ও সাবেক ছাত্রনেতা এড. মো. সাহাবুদ্দিন।

দুদকের সাবেক কমিশনার মো. সাহাবুদ্দিন আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য৷

১৯৪৯ সালে পাবনায় জন্মগ্রহণ করা মো. সাহাবুদ্দিন একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা৷ ২০০৬ সালে তিনি জেলা ও দায়রা জজ হিসেবে অবসরে যান৷ ব্যক্তিজীবনে তিনি সাহাবুদ্দিন চুপ্পু নামেই বেশি পরিচিত৷

ছাত্রজীবনে পাবনা জেলা ছাত্রলীগের সক্রিয় কর্মী ও সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন সাহাবুদ্দিন৷ পরে সামলেছেন পাবনা যুবলীগের সভাপতির দায়িত্ব৷ ১৯৭১ সালে পাবনা জেলার স্বাধীন বাংলা ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের আহ্বায়ক ছিলেন তিনি, মুক্তিযুদ্ধেও সক্রিয়ভাবে অংশ নেন৷

১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যার পর তার দল আওয়ামী লীগের অনেক নেতাকে গ্রেপ্তার করে সে সময় ক্ষমতাদখলকারীরা৷ সাহাবুদ্দিনকেও তখন কারাবরণ করতে হয়৷

পেশায় আইনজীবী মো. সাহাবুদ্দিন ১৯৮২ সালে বিসিএস (বিচার) ক্যাডারে যোগ দেন৷ বিচারকের বিভিন্ন পদে চাকরি শেষে ২০০৬ সালে জেলা ও দায়রা জজ হিসেবে অবসর নেন৷

২০০১ সালে বিএনপি-জামায়াত জোট ক্ষমতায় আসার পরপরই আওয়ামী লীগ ও তার সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মী এবং সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের জনগোষ্ঠীর ওপর হামলা হয়, যাতে হত্যা, ধর্ষণ ও লুণ্ঠনের ঘটনা ঘটে৷ পরে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় এলে ওসব ঘটনার তদন্তে ‘কমিশন’ গঠন করে, যার প্রধান ছিলেন মো সাহাবুদ্দিন৷

জুডিশিয়াল সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সাবেক এই মহাসচিব বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলায় আইন মন্ত্রণালয়ের নিযুক্ত করা সমন্বয়কারী হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন৷

তিনি ২০১১ সাল থেকে ২০১৬ সাল দুদকের কমিশনার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন৷ পরে ২০২০ সালের জানুয়ারিতে আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য মনোনীত হন৷ আওয়ামী লীগের সর্বশেষ জাতীয় কাউন্সিলে নির্বাচন কমিশনার হিসেবে তিনি দায়িত্ব পালন করেন৷

মো. সাহাবুদ্দিন জেএমসি বিল্ডার্স লিমিটেডের প্রতিনিধি হিসাবে ২০১৭ সালে ইসলামী ব্যাংকের ভাইস চেয়ারম্যানের দায়িত্ব নেন৷ এ ব্যাংকের অডিট কমিটিরও সদস্য তিনি৷

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

বাংলাদেশের ২২তম মহামান্য রাষ্ট্রপতি হিসেবে শপথ গ্রহণ করেন,

আপডেট সময় : ০৪:৩৫:০০ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৩

বিশেষ প্রতিনিধি, 

বাংলাদেশের ২২তম মহামান্য রাষ্ট্রপতি হিসেবে শপথ গ্রহণ করায় আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন,
বীর মুক্তিযোদ্ধা ও সাবেক ছাত্রনেতা এড. মো. সাহাবুদ্দিন।

দুদকের সাবেক কমিশনার মো. সাহাবুদ্দিন আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য৷

১৯৪৯ সালে পাবনায় জন্মগ্রহণ করা মো. সাহাবুদ্দিন একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা৷ ২০০৬ সালে তিনি জেলা ও দায়রা জজ হিসেবে অবসরে যান৷ ব্যক্তিজীবনে তিনি সাহাবুদ্দিন চুপ্পু নামেই বেশি পরিচিত৷

ছাত্রজীবনে পাবনা জেলা ছাত্রলীগের সক্রিয় কর্মী ও সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন সাহাবুদ্দিন৷ পরে সামলেছেন পাবনা যুবলীগের সভাপতির দায়িত্ব৷ ১৯৭১ সালে পাবনা জেলার স্বাধীন বাংলা ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের আহ্বায়ক ছিলেন তিনি, মুক্তিযুদ্ধেও সক্রিয়ভাবে অংশ নেন৷

১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যার পর তার দল আওয়ামী লীগের অনেক নেতাকে গ্রেপ্তার করে সে সময় ক্ষমতাদখলকারীরা৷ সাহাবুদ্দিনকেও তখন কারাবরণ করতে হয়৷

পেশায় আইনজীবী মো. সাহাবুদ্দিন ১৯৮২ সালে বিসিএস (বিচার) ক্যাডারে যোগ দেন৷ বিচারকের বিভিন্ন পদে চাকরি শেষে ২০০৬ সালে জেলা ও দায়রা জজ হিসেবে অবসর নেন৷

২০০১ সালে বিএনপি-জামায়াত জোট ক্ষমতায় আসার পরপরই আওয়ামী লীগ ও তার সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মী এবং সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের জনগোষ্ঠীর ওপর হামলা হয়, যাতে হত্যা, ধর্ষণ ও লুণ্ঠনের ঘটনা ঘটে৷ পরে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় এলে ওসব ঘটনার তদন্তে ‘কমিশন’ গঠন করে, যার প্রধান ছিলেন মো সাহাবুদ্দিন৷

জুডিশিয়াল সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সাবেক এই মহাসচিব বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলায় আইন মন্ত্রণালয়ের নিযুক্ত করা সমন্বয়কারী হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন৷

তিনি ২০১১ সাল থেকে ২০১৬ সাল দুদকের কমিশনার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন৷ পরে ২০২০ সালের জানুয়ারিতে আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য মনোনীত হন৷ আওয়ামী লীগের সর্বশেষ জাতীয় কাউন্সিলে নির্বাচন কমিশনার হিসেবে তিনি দায়িত্ব পালন করেন৷

মো. সাহাবুদ্দিন জেএমসি বিল্ডার্স লিমিটেডের প্রতিনিধি হিসাবে ২০১৭ সালে ইসলামী ব্যাংকের ভাইস চেয়ারম্যানের দায়িত্ব নেন৷ এ ব্যাংকের অডিট কমিটিরও সদস্য তিনি৷