ঢাকা শনিবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩
৮ আশ্বিন ১৪৩০ বাংলা
শিরোনাম:
বোদা থানা বার্ষিক পরিদর্শন করেছেন পুলিশ সুপার, পঞ্চগড়-১ দ্বাদশ নির্বাচন হিসাব ত্যাগীদের মূল্যায়ন না করায় আওয়ামী লীগে বিভক্তি, গোপালগঞ্জের উলপুর পিসি উচ্চ বিদ্যালয়ের নিয়োগে অর্থ বানিজ্যের অভিযোগ উঠেছে সভাপতির বিরুদ্ধে, তেতুলিয়ায় নদী জলে ডুবে আওয়ামী লীগের তৃণমুল পুরাতন এক কর্মীর মৃত্যুর ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত মৃত পরিবারকে কৃষক লীগের পক্ষ থেকে নগদ সহযোগিতা, “ধর্ম যার যার, উৎসব সবার” এই শ্লোগান’কে সামনে রেখে হিন্দু ধর্মালম্বীদের সর্ববৃহৎ ধর্মীয় অনুষ্ঠান, গিমাডাঙ্গা মুন্সিরচর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় এর প্রধান শিক্ষক মোহাম্মদ আনিসুর রহমান মিঠু স্যার, অনেক ভালো, পুলিশের কাজের কোন সীমানা নির্ধারণ করা নাই। কাজ করতে হয় বিভিন্ন ক্ষেত্র এবং পরিসরে। অনেক সময় গন্তব্যে যেতে হয় নদী পার হয়ে, অনেক সময় সাঁকো পেরিয়ে, গোপালগঞ্জ জেলা পুলিশের অভিভাবক, সুযোগ্য পুলিশ সুপার জনাব আল- বেলী আফিফা মহোদয় আকষ্মিক, তেতুলিয়ায় কৃষক লীগের মহা সমাবেশকে সফল করার উপলক্ষে প্রস্তুতিমুলক সভা, পঞ্চগড়ে প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ ও কল্যাণ তহবিল থেকে আর্থিক অনুদানের চেক বিতরণ

নির্বাচনকালীন সর্বদলীয় সরকার গঠন করে নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র রুখে দিতে হবে,

মোঃ মোজাম্মিল আলী,সিলেট বিভাগীয় প্রতিনিধি
  • আপডেট সময় : ০৫:৫৯:২৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ১০ এপ্রিল ২০২৩ ৪৮ বার পড়া হয়েছে

মোঃ মোজাম্মিল আলী,সিলেট বিভাগীয় প্রতিনিধি

 

নির্বাচনকালীন সর্বদলীয় সরকার গঠন করে নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র রুখে দিতে হবে বললেন ড. সুফি সাগর সামস্। আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে দেশে-বিদেশে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের জ্যেষ্ঠ নেতা, মন্ত্রী ও সংসদ সদস্যরা। তারা বলেছেন, নির্বাচন বানচাল করে বাংলাদেশকে একটি ব্যর্থ ও অকার্যকর রাষ্ট্রে পরিণত করার চক্রান্ত চলছে। মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতাবিরোধীরা এই চক্রান্তে জড়িত।

এই ষড়যন্ত্রের উপাদান কী? কোন সুযোগে স্বাধীনতাবিরোধীরা ষড়যন্ত্র করার সুযোগ পেয়েছ? জাতীয় নির্বাচন আসন্ন হলেই নির্বাচন বানচাল করার অপচেষ্টা করা হয়। দেশ একটি জাতীয় সংকটের মুখোমুখি হয়।

প্রায় দীর্ঘ তিন যুগ ধরে চলছে ভোটাধিকারের আন্দোলন-সংগ্রাম। আওয়ামী লীগ, জাতীয় পার্টি ও তাদের সমমনা দলগুলোর দুর্বার আন্দোলনের চাপের মুখে ১৯৯৬ সালে বিএনপি নির্দলীয় নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা সাংবিধানিকভাবে বাস্তবায়ন করেছিল। তখন শুধুমাত্র সরকারি দলের সংসদ সদস্যদের ভোটে তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিল পাস হয়েছিল তা নয়; বরঞ্চ সংসদের এক তৃতীয়াংশ সদস্যদের ভোটে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পাস হয়েছিল। তবে কিছু ত্রুটি ছিল। নিরপেক্ষ কোন ব্যক্তি নেই। আর অনির্বাচিত সরকার সংবিধানের মূল ভিত্তি গণতন্ত্রের পরিপন্থী। এই দুটি ত্রুটির কারণে সুপ্রিম কোর্ট তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা অবৈধ ঘোষণা করেছিল।

বড় দুটি রাজনৈতিক জোট ইচ্ছা করলে ত্রুটিমুক্ত একটি নির্বাচনকালীন সরকারের রূপরেখা তৈরি করতে পারতো। কিন্তু তারা তা করেননি। এই সুযোগে স্বাধীনতাবিরোধী গোষ্ঠী ষড়যন্ত্র করার সুযোগ পেয়েছে। তারা নির্বাচন বানচাল করে একটি ঘোলাটে পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে চায়। বাংলাদেশকে একটি ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত করতে চায়।

বড় দুটি জোটের কাছে অনুরোধ, ষড়যন্ত্রকারিদের ষড়যন্ত্র বানচাল করে দিন। বাংলাদেশ হিউম্যানিস্ট পার্টি-বিএইচপির “নির্বাচনকালীন সর্বদলীয় সরকার” এর রূপরেখাটি বিবেচনা করুন। নির্বাচনকালীন সর্বদলীয় সরকার বাস্তবায়ন করা হলে জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে যে সংকট সৃষ্টি হয়েছে তা থেকে দেশকে রক্ষা করুন।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

নির্বাচনকালীন সর্বদলীয় সরকার গঠন করে নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র রুখে দিতে হবে,

আপডেট সময় : ০৫:৫৯:২৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ১০ এপ্রিল ২০২৩

মোঃ মোজাম্মিল আলী,সিলেট বিভাগীয় প্রতিনিধি

 

নির্বাচনকালীন সর্বদলীয় সরকার গঠন করে নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র রুখে দিতে হবে বললেন ড. সুফি সাগর সামস্। আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে দেশে-বিদেশে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের জ্যেষ্ঠ নেতা, মন্ত্রী ও সংসদ সদস্যরা। তারা বলেছেন, নির্বাচন বানচাল করে বাংলাদেশকে একটি ব্যর্থ ও অকার্যকর রাষ্ট্রে পরিণত করার চক্রান্ত চলছে। মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতাবিরোধীরা এই চক্রান্তে জড়িত।

এই ষড়যন্ত্রের উপাদান কী? কোন সুযোগে স্বাধীনতাবিরোধীরা ষড়যন্ত্র করার সুযোগ পেয়েছ? জাতীয় নির্বাচন আসন্ন হলেই নির্বাচন বানচাল করার অপচেষ্টা করা হয়। দেশ একটি জাতীয় সংকটের মুখোমুখি হয়।

প্রায় দীর্ঘ তিন যুগ ধরে চলছে ভোটাধিকারের আন্দোলন-সংগ্রাম। আওয়ামী লীগ, জাতীয় পার্টি ও তাদের সমমনা দলগুলোর দুর্বার আন্দোলনের চাপের মুখে ১৯৯৬ সালে বিএনপি নির্দলীয় নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা সাংবিধানিকভাবে বাস্তবায়ন করেছিল। তখন শুধুমাত্র সরকারি দলের সংসদ সদস্যদের ভোটে তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিল পাস হয়েছিল তা নয়; বরঞ্চ সংসদের এক তৃতীয়াংশ সদস্যদের ভোটে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পাস হয়েছিল। তবে কিছু ত্রুটি ছিল। নিরপেক্ষ কোন ব্যক্তি নেই। আর অনির্বাচিত সরকার সংবিধানের মূল ভিত্তি গণতন্ত্রের পরিপন্থী। এই দুটি ত্রুটির কারণে সুপ্রিম কোর্ট তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা অবৈধ ঘোষণা করেছিল।

বড় দুটি রাজনৈতিক জোট ইচ্ছা করলে ত্রুটিমুক্ত একটি নির্বাচনকালীন সরকারের রূপরেখা তৈরি করতে পারতো। কিন্তু তারা তা করেননি। এই সুযোগে স্বাধীনতাবিরোধী গোষ্ঠী ষড়যন্ত্র করার সুযোগ পেয়েছে। তারা নির্বাচন বানচাল করে একটি ঘোলাটে পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে চায়। বাংলাদেশকে একটি ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত করতে চায়।

বড় দুটি জোটের কাছে অনুরোধ, ষড়যন্ত্রকারিদের ষড়যন্ত্র বানচাল করে দিন। বাংলাদেশ হিউম্যানিস্ট পার্টি-বিএইচপির “নির্বাচনকালীন সর্বদলীয় সরকার” এর রূপরেখাটি বিবেচনা করুন। নির্বাচনকালীন সর্বদলীয় সরকার বাস্তবায়ন করা হলে জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে যে সংকট সৃষ্টি হয়েছে তা থেকে দেশকে রক্ষা করুন।