বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৪

ট্রাভেল এজেন্সি কিছু অসাধু দালাল প্রবাসে নেওয়ার কথা বলে প্রতারণা,

বাংলাদেশের অধিকাংশ মানুষ নিজের সংসারে একটু সাহায্য করার জন্য প্রবাসের দিকে ঝুকে পড়ে। সেই সুযোগটাই কাজে লাগায় কিছু সংখ্যক দালাল ও ট্রাভেল এজেন্সির মালিকেরা। তার একটি বাস্তব চিত্র তুলে ধরছি। এই যে প্রতার করে এর নাম মোঃ ইব্রাহিম হোসেন বাদশা। পিতা মৃত ইয়াকুব আলী। ঠিকানা চৌদ্দগ্রাম কুমিল্লা। বর্তমানে সে ট্রাভেলস এজেন্সির অফিস খুলে বসেছে।১৮৬ ইনার সার্কুলার রোড আল হেলাল বিল্ডিং চতুর্থ তলায় মতিঝিল আরামবাগ ঢাকায়। তার নিকট প্রতারিত হয়ে এক অসহায় পরিবার আজ প্রায় মৃত্যুর মুখে। যার নিকট থেকে হাতিয়ে নিয়েছে প্রায় আড়াই লক্ষ টাকা। তার সাথে কন্টাক করা হয় মালয়েশিয়া তিন লক্ষ পঞ্চাশ হাজার টাকা সে নগদে দুই লক্ষ পঞ্চাশ হাজার টাকা দেয়া হয়। এরপরে তারা আর কুনো কার্যক্রম করেনি বিধায়। ভুক্তভোগী নাম মোঃ সুজন পিতার নাম মোঃ শাহাদাত হোসেন। ১১ এর বি ব্লক বড় মসজিদ রোড দুই নম্বর লেন বাসা নম্বর ৪২ তাদের কাছে জিজ্ঞাসাবাদ করলে তারা বিস্তারিত বলে এবং চোখের পানিতে ভেসে যায় তাদের। এখন কথা হচ্ছে এভাবে প্রতিনিয়ত দালাল ও সিন্ডিকেট যারা আছে যারা ট্রাভেলস এজেন্সির মাধ্যমে একের পর এক প্রতারণা করে চলছে। কিন্তু এর কোন বিহিত ব্যবস্থা আজ পর্যন্ত গ্রহণ করা হয়নি। বিষয়টি অত্যন্ত গুরুত্ব ও জনস্বার্থে। পরবর্তীতে আমি স্বয়ং তার অফিসে যাই তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করার পরে সে সত্যতা স্বীকার করে এবং পাসপোর্ট ফিরিয়ে দেয়। কিন্তু টাকার কথা বললে বলে আমি দুদিন পরে দিয়ে দিবো অ্যাকাউন্ট নাম্বার দিয়ে যান। ওই একাউন্টে টাকা পাঠিয়ে দেবো। পরবর্তীতে ভুক্তভোগীদের নিয়ে মতিঝিল থানায় ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার সাথে সরাসরি যোগাযোগ করি, এবং তাদের নিকটে যাই। তিনি একটি অভিযোগ দাখিল করতে বলেন। উনার কথামতো। ভুক্তভোগীর বাবা বাদী হয়ে একটি অভিযোগপত্র দাখিল করেন। অভিযোগ পত্রটি দেওয়া হয়। এই অভিযোগ পত্রের তদন্ত অফিসার দেওয়া হয় এস আই মাসুদ খলিফাকে। উনার মোবাইল নাম্বার ০১৯১৮১৮৭৭৫৮ এস আই সাহেব উনার সাথে বারবার যোগাযোগ করার চেষ্টা করার পরেও কোন সুদ উত্তর পাওয়া যায় নি, বিধায় উনাকে জিজ্ঞাসা করা হলে। এস আই সাহেব বললেন আমি অনেকবার ট্রাই করার পরে লাস্টে সে ফোন ধরেছে বলেছে আজ অর্থাৎ ১৪/০৩/২০২৩ ইং তারিখ সন্ধ্যায় উনার সাথে কথা বলবেন। কিন্তু বিষয়টা এটা নয় বাংলাদেশের অধিকাংশ মানুষই গরীব এবং অসহায় সংসারের একটু শান্তির জন্য বিদেশে যাবার জন্য চেষ্টা করে। কিন্তু দেখা যায় একশোর ভিতর ৯৯ জনই এইসব মানব পাচারকারীদের কবলে পড়ে সর্বোচ্চ হারিয়ে শেষ পর্যন্ত মৃত্যুর পথ নেয়। উক্ত আদম বেপারী ভুক্ত ভোগেদের নিকট হতে যে টাকা নিয়েছে তার প্রমাণের জন্য। মানি রিসিট সে দেয় তার কপিও দেওয়া হলো। মানি রিসিটে ২ লক্ষ টাকা লেখা আছে। বাকি ৫০ হাজার। রকেট এ পাঠানো হয়েছে তার প্রমান দেওয়া হল। আমি আশা করব আর যেন কোনো মানুষ এভাবে চোখের পানি না ফেলায় আর যেন কোনো মানুষ অসহায় অবস্থায় নিজের জীবন বিপন্ন করার চেষ্টা না করে। ভুক্তভুগি বলেন তাই আমি মাননীয় পররাষ্ট্রমন্ত্রী দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। আপনি একটু এইসব অসহায় মানুষের দিকে খেয়াল দেন আর যেন কোন মানুষ এরকম প্রতারিত না হয়।

থেকে আরও পড়ুন

থেকে আরও পড়ুন